অনেকে ওয়ার্কিং খতিয়ানের জন্য টাকা ও সময় দুটোই নষ্ট করছে।

ওয়ার্কিং খতিয়ান টা কি?

এটাকে সূত্রের পর্চা বলা হয়। মানে কি মূলে রেকর্ড হয়ছে সেটার দলিল নম্বর বা খতিয়ান নম্বর বা নামজারি কেস নম্বর লিখা থাকে৷ 
 
শুধু মাত্র BRS ও BDS এর ওয়ার্কিং সঠিক ভাবে পাওয়া যায়। অধিকাংশ ক্ষেত্রে এটার অলটারনেটিভ অপসনে সূত্র বের করে নিতে পারি।কিন্তু CS, SA, এইগুলার ওয়ার্কিং খোজা পুরো বোকামি।
 
এই প্রতারকরা এতোটাই এডভান্স আপনাকে বলবে সব খতিয়ানের ওয়ার্কিং পাওয়া যায় টাকা দিবেন ২ থেকে ৫ হাজার,
অনলাইন থেকে খতিয়ান ডাউনলোড দিয়ে, খতিয়ানের খালি ফর্ম হাতে ফিলাপ করে লিখে দিবে, ৪৭৮৯ / ১৯৬২, অথচ এইটা কাল্পনিক নম্বর, দলিল নম্বর ভেবে এভার পাব্লিক ছুটবে জেলা রেজিস্ট্রি অফিসের রেকর্ড রুমে, অনেকে খুশির ঠেলায় নকল ও উত্তোলন করে ফেলবে, একি দাতা গ্রহিতা মৌজা দাগ কিছুই তো মিলে না! মাঝখান দিয়ে কতগুলো টাকা, সময়, আর গর্ব করে সবাইকে বলা দলিল পেয়ে গেছিরে। 
 
যেই কাজ সঠিক ভাবে দিতে পারবো না, সেই কাজে কোনোদিন জড়াবো না। ১০০০ ভূয়া ওয়ার্কিং খতিয়ান দেয়া আমার মাত্র কয়েক মাসের বেপার,কত টাকা লাভ করতাম যদি ২০০০ করে ও নেই, প্রায় ২০ লক্ষ টাকা, কেন ইউ ইমাজিন?এটা কিন্তু লাভ না প্রতারণা।

ধন্যবাদান্তে, 
সার্ভেয়ার মোঃ রিমন খাঁন (B.Sc, M.Sc)
সিভিল কোর্ট কমিশনার জেলা জজ আদালত, ঢাকা
ব্যাবস্থাপক, ময়নামতি ল্যান্ড সার্ভে অফিস প্রশিক্ষণ
পরিচালক, ময়নামতি ল্যান্ড সার্ভে এন্ড টেকনিক্যাল ইনস্টিটিউট
Mobile Imo & whats app: 01811-811182


 

Post a Comment

নবীনতর পূর্বতন